ফ্রিল্যান্সিং

Upwork, Freelancer, এবং Fiverr এর মতো প্ল্যাটফর্মগুলোতে কাজ করে আয় করা যায়।

বিভিন্ন ধরনের কাজের মধ্যে রয়েছে লেখালেখি, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, এবং ডিজিটাল মার্কেটিং

২। ব্লগিং

    নিজের ব্লগ তৈরি করে এবং গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন থেকে আয় করা যায়।

    স্পন্সরড পোস্ট ও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আরও আয় করতে পারেন।

৩। ইউটিউব

   ইউটিউব চ্যানেল খুলে ভিডিও আপলোড করে এবং মনেটাইজেশনের মাধ্যমে আয় করা যায়।

   স্পন্সরড ভিডিও ও প্রোডাক্ট রিভিউ থেকেও আয় হতে পারে।

৪। অনলাইন টিউশনি

বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেমন  Chegg, Tutor.com, বা  Udemy  তে শিক্ষকতা করে আয় করা যায়।নিজের কোর্স তৈরি করে বিক্রি করাও একটি উপায়।

৫। এফিলিয়েট মার্কেটিং

 বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট প্রোমোট করে কমিশনের মাধ্যমে আয় করা যায়।

Amazon Associates, ClickBank  এর মতো প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

৬। ড্রপশিপিং

একটি ই-কমার্স স্টোর খুলে এবং থার্ড-পার্টি সরবরাহকারীদের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করে আয় করা যায়।Shopify  এবং  WooCommerce  এ স্টোর তৈরি করা যায়।

৭। ফ্রিল্যান্স কনসাল্টিং

 বিভিন্ন কোম্পানিকে কনসালটেশন সেবা প্রদান করে আয় করা যায়।

লিংকডইন প্রোফাইল তৈরি করে এবং নিজের দক্ষতা প্রচার করতে পারেন।

৮। ই-কমার্স

নিজের পণ্য তৈরি করে এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেমন  Etsy, eBay , বা  Amazon  এ বিক্রি করতে পারেন।

৯। স্টক ফটোগ্রাফিক

Shutterstock, iStock, বা  Adobe Stock  এর মতো প্ল্যাটফর্মে ফটোগ্রাফি বিক্রি করা যায়।

পুর্বের পোস্ট